শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
শীতে আমাদের প্রায় সবারই ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। শীত আসার সঙ্গে সঙ্গেই
আমরা শুষ্ক ত্বক নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকি। অনেক ব্যস্ততার কারণে শীতকালে অনেকেই
ত্বকের যত্ন নিতে পারে না এর ফলে ত্বকের বারোটা বেজে যায়।
পেজ সূচিপত্রঃ শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
- শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
- শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে নারিকেল তেল
- শীতে ত্বক শুষ্ক হওয়ার কারণ কি?
- শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় গুলি
- শীতকালে আপনার ঠোট বা পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যা
- শীতে শুষ্ক ত্বকের জন্য চিকিৎসা
- শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
- শুষ্ক ত্বকের ঝুঁকির কারণ গুলো।
- শেষ কথাঃ শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
শীতকাল এলে ত্বকের শুষ্কতা বেড়ে যায়। আমরা ত্বক সুস্থ রাখতে অনেকেই অনেক ধরনের
ক্রিম লোশন বা ময়েশচারাইজার ব্যবহার করে থাকি তাও আমাদের শুষ্কতা পিছু ছাড়ে না।
ত্বক সুস্থ রাখতে এবং ত্বকের শুষ্কতা কমাতে আমরা অনেকেই বাজার থেকে আনা না পন্য
ব্যবহার করে থাকি কিন্তু বাজার থেকে পণ্য কিনে এনে ব্যবহার করার থেকে প্রাকৃতিক
উপাদান অনেক বেশি কাজে আসে।
আমরা অনেকেই বাজার থেকে কিনে আনা লোশন বা বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে থাকি,
কিন্তু আপনারা কি জানেন হলুদ ও ঘি হতে পারে আপনার ত্বকের শুষ্কতা দূর করার জন্য
সঠিক পদ্ধতি। হলুদ ও ঘি আপনার ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। আপনি চাইলে
ঘি ও হলুদ দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন আপনার শীতের ক্রিম। হলুদে রয়েছে কারকিউমিন
নামের উপাদান এটি এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের শুষ্কতা কমিয়ে ত্বকের
উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
ত্বকের যত্নে অনেক কার্যকরি ঘি এটি শীতকালে নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে ত্বকের
সমস্যা এড়াতে অনেক কার্য করি। ঘি এর মধ্য রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা ফ্যাটি
এসিড যা শীতকালে শুষ্ক ঠোঁট ফাটা থেকে শুরু করে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান
পেতে সাহায্য করে। এজন্য শীতে আমাদের শুষ্ক ত্বকের জন্য ঘি ও হলুদ অনেক
উপকারী।
শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে নারিকেল তেল
বহু আগে থেকেই মানুষ প্রাকৃতিক উপাদানের উপর বেশি নির্ভরশীল। এর মধ্য একটি হচ্ছে
নারিকেল তেল যা শীতকালে ত্বকের যত্নে অনেক উপকারী। নারিকেল তেল এক ধরনের
স্যাচুরেটেড ফ্যাট। আমরা জানি নারিকেল তেল রান্না করার পাশাপাশি চুলের যত্নে
ব্যবহার করার কথা। কিন্তু নারিকেল তেল দিয়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া এটি অনেকের কাছেই
নতুন পদ্ধতি মনে হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ শীতকালে শরীর ফিট রাখার টিপস
আমরা জানি তৈলাক্ত কিছুই ত্বকের জন্য উপকারী নয়। কিন্তু গবেষণায় দেখা
যায় আমাদের ত্বকের জন্য নারিকেল তেল বেশ কয়েকটি উপকারিতা দিয়ে থাকে। নারিকেল
তেলে রয়েছে ফ্যাটি এসিড যা ত্বকের শুষ্ক ভাব দূর করে থাকে এবং ত্বকের আদ্রতা
ফিরিয়ে আনে। নারিকেল তেলের মধ্যে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকের শুষ্কতা ও আদ্রতা
বজায় রাখে। এছাড়াও আমাদের ত্বকের সঠিকভাবে যত্ন না নেওয়ার কারণে অনেক সমস্যা
হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে নারিকেল তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
নারিকেল তেলে কিছু না মিশিয়ে শুধু ম্যাসাজ করলেই উপকার পাওয়া যায়। নারিকেল
তেলে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের গভীরে পৌঁছে যায় এবং গভীর স্তর থেকে
ময়েশ্চার লক করে। যার ফলে শীতের শুষ্ক আবহাওয়াতেও আপনার ত্বক থাকবে উজ্জ্বল।
এছাড়াও ইস্কিন টেকচার ভালো রাখার জন্য নারিকেল তেল অনেক উপকারিতা দিয়ে থাকে।
তবে যাদের ত্বকে বেশি তৈলাক্ত ভাব এবং ব্রণ এর সমস্যা আছে, আপনার ত্বক যদি
সেনসিটিভ বা অয়েল স্কিন হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার ত্বকের জন্য এই তেল ব্যাবহার
নাকারই উত্তম।
শীতে ত্বক শুষ্ক হওয়ার কারণ কি?
শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার কারণ কি অনেক পুরনো। শীতকালে তাপমাত্রা
কমে যাওয়ার কারণে এবং আবহাওয়া ও বাতাসের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে ত্বকের
প্রাকৃতিক আদ্রতা হারিয়ে ফেলে। এজন্য শীতে আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং ঠোঁট
ফাটা সহ চুলকানির মতো অনেক সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও শীতকালে বাতাসের পরিমাণ কম
থাকার কারণে ত্বকের আদ্রতা তাড়াতাড়ি শোষণ করে নেয়। আমাদের বিভিন্ন সময়
বিভিন্ন কাজের জন্য বাড়ির বাইরে যেতে হয়, আমরা যখন বাইরে থেকে আসার পর ঘরের গরম
পরিবেশে প্রবেশ করি যার ফলে ত্বকের আর্দ্রতা কমে যায়।
এছাড়াও আমরা অনেকেই শীতকালে গরম পানি দিয়ে গোসল করতে ভালোবাসে। আপনারা কি
জানেন শীতকালে গরম পানি দিয়ে গোসল করার ফলে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল দূর করে, ত্বক
আরো শুষ্ক হয়ে যায়। এসব ছোটখাটো বিষয়গুলো আপনার ত্বককে শুষ্ক করে তোলে যার ফলে
শীতকালে আমাদেরকে অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ত্বককে সুস্থ রাখার জন্য।
এছাড়াও আপনাদের যাদের ত্বক সব সময় শুষ্ক হয়ে থাকে বা আগে থেকেই শুষ্ক ত্বক
রয়েছে, সেসব ব্যক্তিদের জন্য শীতকাল চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তবে কোন চিন্তার কারণ
নেই আপনি যদি সঠিক ভাবে নিয়মিত আপনার ত্বকের যত্ন নিতে থাকেন তাহলে শীতে আপনাকে
কোন চ্যালেঞ্জিনের মধ্য পড়তে হবে না।
শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় গুলি
শীতকালে শুষ্কতা বা সুস্থ ত্বকের জন্য সঠিক ফেসওয়াশ বা ক্লিনজার ব্যবহার করা।
আমরা রাতে ঘুমানোর সময় ভালো নাইট ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে যা আমাদের ত্বককে
সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। রাতে ক্রিম লাগালে দিনের চেয়ে বেশি কার্যকরী হয় যা
আমাদের ত্বকের গভীরে পৌঁছে ত্বককে সুস্থ রাখতে অনেকটাই সাহায্য করে। এজন্য আমরা
সঠিক নিয়ম মেনে রাতে ক্রিম ব্যবহারের ফলে উপকারিতা পেয়ে থাকি।
আরো পড়ুনঃ শীতকালে শরীর ফিট রাখার টিপস
এছাড়াও আপনি চাইলে সপ্তাহে ২-১ বার হাইড্রেটিং ফ্রেশ ম্যাক্স ব্যবহার করতে
পারেন। এটা আপনার ত্বকে আদ্রতা প্রদান করে থাকে। এছাড়াও আপনি চাইলে এই উপাদানটি
ঘরেই তৈরি করতে পারেন যেমন- অ্যাভোকাডো, দুই, মধু, কলা, অলিভ অয়েল এসব উপাদান
মিশ্রণ করে। শীতে প্রতিদিন সকালে ২০-৩০ মিনিট পর্যন্ত রোদে থাকা দরকার। এতে আপনার
শরীর পরিমাণ মতো ভিটামিন ডি পেয়ে থাকে এবং শীতকালে আপনার ত্বকে ভিটামিন ডি খুবই
প্রয়োজন।
শীতকালে ঠোট বা পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যা
শীতকালে ঠান্ডা জনিত আবহাওয়ার কারণে আমাদের মধ্যেও অনেকের পায়ের গোড়ালি ফেটে
যাওয়া এবং ঠোঁট ফাটার মত সমস্যা হয়ে থাকে। এই সমস্যা অনেকের হয় আবার অনেকের
মধ্য হয় না। এই সমস্যাটি সাধারণ একটি সমস্যা এটা নিয়ে নিশ্চিন্তিত হওয়ার তেমন
কোন কারণ নেই। পায়ের গোড়ালির জন্য বা ঠোঁটের জন্য ঘরে বসে কিছু ঘরোয়া উপায় এর
মাধ্যমে সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।
শীতকাল আসলে আমাদের অনেকের অনেক সমস্যা হয় কিন্তু তার মধ্যে রয়েছে পায়ের
গোড়ালি বা ঠোঁট ফাটার মতো সমস্যা। এই সমস্যার সমাধান পেতে আমরা পেট্রোলিয়াম
জেলি ব্যবহার করে থাকি এবং গ্লিসারিন বা তেল ময়েশ্চারাইজার করে ব্যবহার করতে
পারি। অনেকেই আবার চিন্তায় থাকেন যে আপনার ত্বকের জন্য কি ধরনের মশারাইজার বেশি
ভালো হবে। অবশ্যই আপনি আলাদা ত্বকের জন্য আলাদাভাবে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার
করবেন।
শীতে শুষ্ক ত্বকের জন্য চিকিৎসা
শীতকালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। তবে এই সমস্যার সমাধান পেতে অনেক
কিছুই করে থাকি বা জেনে থাকার কথা যেহেতু আমরা উপরে শুষ্ক ত্বকের জন্য কিছু বিষয়
নিয়ে আলোচনা করেছি। এছাড়াও অনেক বিশেষজ্ঞরা শীতে শুষ্ক ত্বকের জন্য বা চিকিৎসার
জন্য যে নিয়মগুলি মেনে চলতে বলে তা হচ্ছে তোকে সুস্থ রাখার জন্য বা হাইড্রেট
করার জন্য ৫ থেকে ১০ মিনিট ঝরনা লাগিয়ে গোসল করতে হবে।
আপনার গোসলের পরপরই হালকা কুসুম রোদে গিয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে ফেলুন যাতে
করে আপনার ত্বকের আদ্রতা আটকে যায়। ত্বকের সমস্যার জন্য ভালো কার্যকরী করার জন্য
লোশনের পরিবর্তে ক্রিম বা মলম ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বিশেষ করে
পেট্রোলিয়াম জেলির ব্যবহার করতে বলেন কারণ এই উপাদানটি ত্বককে অনেক সফট রাখে
সাথে উজ্জ্বল রাখে। এটি ত্বকের সমস্যা থেকে শুরু করে ঠোঁট বা হাত-পায়ের অনেক
সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে।
শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
শীতকাল এলে আমাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন দেখা দেয়। যা নিয়ে
আমরা অনেকেই অনেক সময় চিন্তিত থাকি এবং আমরা অনেকেই চাই শীতের সময় বাইরের
আবহাওয়ার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে। তবে আমরা সমস্যার কারণে তাল মিলিয়ে চলতে পারি
না। শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় গুলো নিয়মিত সঠিক ভাবে নিয়ম মেনে
করার ক্ষেত্রে তাল মিলিয়ে চলতে পারি।
আরো পড়ুনঃ শীতকালে শরীর ফিট রাখার টিপস
আবহাওয়া বা তাপমাত্রা কমে যাওয়ার প্রথম ইফেক্ট পরে আমাদের ত্বকে। এ সময় আমাদের
বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তার মধ্যে রয়েছে চামড়া ফেটে যাওয়া, ঠোঁট ফেটে
যাওয়া ব্রণের মতো নানা সমস্যা। শীতকালে আমাদের ত্বক অনেকটাই শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে
থাকে। তাই আমাদের শীতকালে অনেক শরীর চর্চা থেকে শুরু করে রূপচর্চার বা ত্বকের
যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে বেশি মনোযোগী হওয়া দরকার। এক্ষেত্রে শীতকালে শুষ্ক ত্বকের
যত্ন নিতে সাহায্য করে থাকে কিছু ঘরোয়া উপায়।
এছাড়াও শীতে আপনার ত্বক সুস্থ রাখতে অবশ্যই আপনাকে প্রত্যেকদিন ময়েশ্চারাইজার
ব্যবহার করতে হবে। শীতকালে আমাদের অনেক কিছুই বাজার থেকে পণ্য কিনে আনতে হয়
সেজন্য দামী প্রোডাক্ট কিনতে হবে, এমনটা না করেও আপনি আপনার বাড়িতে থাকা নারিকেল
তেল বা ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। নারিকেল তেল প্রতিদিন ত্বকে ব্যবহারের
ক্ষেত্রে ত্বকের শুষ্কতা দূর হয় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। তবে আপনার
বাড়িতে থাকা বা বাজার থেকে কিনে নিয়ে যাওয়া নারিকেল তেলটি যেন খাঁটি হয় এবং
ডেট ঠিক থাকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
শুষ্ক ত্বকের ঝুঁকির কারণ গুলো।
শুষ্ক ত্বকের বেশ কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ কারণ রয়েছে। যেমন ধরেন ৫০ বছর বয়সী একজন
মানুষ কম শিবাম তৈরি করায় শীতকালে তাদের কমবেশি সবার ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।
এজন্য বয়স একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শীতের সময় আমাদের শরীল গরমের সময়ের মতো
শরীর ঘামে না যার ফলে শীতের সময় আমাদের শরীরে পানি শোষণ করার ক্ষমতা কমে যায়
এবং দীর্ঘক্ষণ শরীর শীতল থাকে। শীতকালে প্রচন্ড ঠান্ডা থাকায় ত্বকের পানি শুকাতে
পারেনা এবং ত্বক সব সময় শীতল থাকে।
শীতকালে যদিও প্রচুর ঠান্ডা পড়ে তবুও আমাদের বেঁচে থাকার তাগিতে বাইরে যেতে হয়
ঠান্ডার মাঝে কাজ করতে এবং যেসব পেশায় কাজ করলে সব সময় হাত ধুতে হয় বা ধোয়ার
প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রে যেসব রাসায়নিক সংস্পর্শে আসে সেগুলি আমাদের ত্বকে
প্রবেশ করে স্তরকে ছিড়ে ফেলতে পারে। এছাড়াও শীতকালে আমাদের সমাজে যাদের কিডনি
রোগ হয় বা ডায়াবেটিস হয়ে থাকে তাদের ক্ষেত্রে শীতকালে অনেক বেশি ঝুঁকি
বাড়ায়।
শীতকালে যারা ধূমপান করেন বা শীতকাল যেহেতু একটা মৌসুম এ সময় অনেক কারিগরের হাতে
অনেক কিছুই আমরা দোকান থেকে কিনতে পারি অনেক নতুন নতুন খাবার, নতুন নতুন পিঠা বলি
এসব খাবার আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী সেটার দিকে মনোযোগী হওয়া দরকার
এবং এসব উল্টোপাল্টা কারণেই আপনার ত্বকের অনেক সমস্যা হয়ে যেতে পারে
শীতকালে।
শেষ কথাঃ শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
শীতের শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আজকের এই
আর্টিকেলে আপনাদের সঙ্গে। শীতকালে নারিকেল তেল আপনার জন্য কতটা উপকারী হবে বা
সঠিক নিয়ম মেনে ব্যবহার করার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করেছি। এছাড়াও শীতে ত্বক শুষ্ক
হওয়ার কারণ কি এসব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
আবার অনেকের শীতকালে পায়ের গোড়ালি বা ঠোঁট ফেটে যাওয়ার মত সমস্যাও হয়ে থাকে
তবে এই সমস্যাটি সাধারণ একটি সমস্যা চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই এই সমস্যাটি
প্রায় বেশিরভাগ মানুষের হয়ে থাকে। আপনার যদি শীতকালে পায়ের গোড়ালি বা ঠোঁট
ফেটে থাকে সে ক্ষেত্রে কিভাবে সেই সমস্যার সমাধান করবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করেছি। আশা করি ব্লগটি পরে উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি শিক্ষা রিলেটেড বা
জ্ঞান রিলেটেড ব্লগ পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

.webp)
.webp)
ট্রিপজয়'প্যালসের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url