শিক্ষায় ইন্টারনেটের ব্যবহার এসাইনমেন্ট সম্পর্কে
ইন্টারনেট থেকে প্রতিনিয়ত যেকোন বিষয় নিয়ে সার্চ করলে সে বিষয়টি আমরা খুব সহজেই জানতে পারি বা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেট খুবই প্রয়োজনীয় একটা জিনিস। যদিও ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে ১০-১৫ বছর আগে তেমন চাহিদা ছিল না।
তবে বর্তমান সময়ে এসে সারা বিশ্বে প্রায় সবারই ইন্টারনেট প্রয়োজন হয় এবং মানুষ ধীরে ধীরে ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রতি বেশি আগ্রহ করে, বলতে গেলে বর্তমান সময়ে প্রায় সব কাজই আমাদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে করতে হয়। সে ক্ষেত্রে শিক্ষা ব্যবস্থাতেও ইন্টারনেটের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। আমরা যদি শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সম্পর্কে বিবেচনা করি তাহলে অবশ্যই ইন্টারনেট একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আমাদের শিক্ষা জীবনে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক ইন্টারনেট আমাদের শিক্ষা জীবনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পেজ সূচিপত্রঃ শিক্ষায় ইন্টারনেটের ব্যবহার এসাইনমেন্ট সম্পর্কে
- শিক্ষায় ইন্টারনেটের ব্যবহার এসাইনমেন্ট সর্ম্পকে
- শিক্ষায় ইন্টারনেটের কোর্স সম্পর্কে
- শিক্ষায় অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহার করার অপকারিতা
- শিক্ষায় ইন্টারনেট ব্যবহারে উপকারিতা ও অপকারিতা
- শিক্ষায় অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারে যেসব সমস্যা রয়েছে
- শিক্ষায় অনলাইন লাইব্রেরী সেবা
- ইন্টারনেট থেকে আসক্তি মুক্তির উপায়
- শিক্ষা সফরে ইন্টারনেটের ব্যবহার
- লেখকের শেষ কথাঃ শিক্ষাই ইন্টারনেটের ব্যবহার অ্যাসাইনমেন্ট সম্পর্কে
শিক্ষায় ইন্টারনেটের ব্যবহার এসাইনমেন্ট সর্ম্পকে
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খুবই একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ইন্টারনেটে আপনি খুব সহজেই যে কোন জিনিস নিয়ে রিসার্চ করতে পারবেন। এই বিষয়টি আমাদের সকলেরই প্রায় জানা রয়েছে। সাধারণত আমরা যে কোন জিনিস নিয়ে রিসার্চ করার জন্য বা সার্চ করার জন্য google সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে থাকি। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যে কোন প্রান্তে থেকে কোনরকম বাধা-বিপত্তি ছাড়াই যোগাযোগ করতে পারেন।
বর্তমান সময়ে আমাদের দূর প্রান্ত থেকেও শিক্ষা অর্জনের কোন বাধা-বিপত্তি নেই। আপনি বিশ্বের যে প্রান্তেই থাকুন না কেন সেখান থেকেও আপনি খুব সহজেই শিক্ষা মূলক সেবা পেয়ে যাবেন বা পাওয়া সম্ভব। অনলাইনে একজন স্টুডেন্ট শুধুমাত্র একজন শিক্ষকের উপর নির্ভর করে শিক্ষা অর্জন করার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের ছড়িয়ে থাকা শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নিজের শিক্ষা কেরিয়ার কে আরো উন্নত করতে পারেন।
অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে আপনার সময় মত আপনি যখন খুশি তখন পড়াশুনা করতে পারবেন অনলাইনে। তবে বর্তমান সময়ে আমরা ভার্চুয়াল আদান প্রদান করার জন্য ফেসবুক মেসেঞ্জার এবং হোয়াটসঅ্যাপ ইমো এই মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে শিক্ষা অর্জন করতে পারি।
শিক্ষায় ইন্টারনেটের কোর্স সম্পর্কে
আপনি চাইলে ইন্টারনেট কোর্স করতে পারেন বর্তমান আমাদের দেশে অনেক কোর্স শেখানোর আইটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেখান থেকে শিখে নিতে পারেন। বর্তমান সময়ে মানুষ ঘরে বসেই দক্ষতা অর্জন করতে পারেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উন্নত করতে বা প্রচার করতে এবং মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে থাকে ইন্টারনেট ব্যবস্থা।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজ অনলাইনের মাধ্যমে করে থাকি কারণ খুব কম সময়ে এবং অল্প খরচে আমরা ঘরে বসে যে কোন কোর্স করতে পারি। তবে অনলাইন জগতে ইনকাম করার জন্য অনেক ভাল ভাল সাইট রয়েছে আপনি চাইলে চাকরি করার পাশাপাশি যে কোন কোর্সে ভর্তি হয়ে তিন চার মাস ক্লাস করে নিজের কর্মের পাশাপাশি কিছু সময় এখানে ব্যয় করে ইনকাম করতে পারেন।
তবে আপনি যদি ইন্টারনেটে কোন কিছু সার্চ করেন বা কিছু জিনিস নিয়ে রিসার্চ করতে চান তাহলে অবশ্যই সেটা ভালো করে যাচাই করে জেনে বুঝে তারপরে নিশ্চিত হয়ে কাজ করবেন। কারণ অনলাইনে অনেক ভোয়া তথ্য প্রতারক চক্ররা দিয়ে থাকেন এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্টুডেন্টরা খুব সহজে ইন্টারনেট থেকে কোন টাকা ছাড়াই বা ফ্রিতে কোর্স করতে পারে এরকম অনেক সাইড রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ভর্তি ফরম করার নিয়ম
এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীরা কোন খরচ ছাড়াই ফ্রিতে লাইব্রেরী তে বই পড়ার সুবিধা পাচ্ছে এবং কোন বিষয় নিয়ে রিসার্চ করলে বা প্রশ্নের উত্তর খুব সহজে অল্প সময়ের মধ্যে আপনি সমাধান পেয়ে যাবেন। আপনার পরীক্ষার ফলাফল জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে এ ওয়েবসাইট গুলোতে গিয়ে সার্চ করলে আপনার পরীক্ষার ফলাফলটি খুব সহজেই জানতে পেরে যাবেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে।
শিক্ষায় অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহার করার অপকারিতা
আমরা প্রায় অনেকেই কমবেশি মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি যার ফলে ইন্টারনেট আমাদের ব্যবহার করতে হয়। আমরা সাধারণত ফেসবুক ইউটিউব গুগল হোয়াটসঅ্যাপ ইমু এসব মাধ্যমে ব্যবহার করে থাকি। এসব মাধ্যমগুলি ব্যবহার করে আমরা একে অন্যের সাথে দূর-দূরান্ত পাড়ি দিয়ে নিমিষেই যোগাযোগ করতে পারি খুব সহজেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এছাড়াও আমরা বেশিরভাগ সময়েই মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি
আমরা মোবাইল ফোনে ফেসবুকের মাধ্যমে ভিডিও এসব দেখতে পায়। তবে এসব আমাদের শিক্ষাজীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বা কতটা ক্ষতি কারণ হতে পারে আপনারা কি জানেন। ইন্টারনেটের যেমন উপকারী দিক আছে তেমন ক্ষতির দিকও রয়েছে। বর্তমান সময়ে ফেসবুক ডিলস বা টিক টক ভিডিও এসব আমরা প্রতিনিয়ত দেখে থাকি। আমরা যেসব নিয়ে সার্চ করে থাকি যে সব ভিডিও আমাদের কাছে আসে এসব ভিডিও আমরা দেখতে পাই এবং আমাদের কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিসও আমরা পাই এবং আলতু ফালতু ভিডিও অনেক বেশি পাওয়া যায়।
ইন্টারনেটে এইসব আলতু ফালতু ভিডিও দেখা থেকে নিজেকে বিরত রাখব। ইন্টারনেটে যেসব শিক্ষামূলক ভিডিও বা যেখানে গিয়ে আমাদের পড়াশোনা করতে পারব এরকম অনেক ভালো ভালো ওয়েবসাইট বা অ্যাপ রয়েছে। সেগুলিতে আমরা আমাদের বই পড়তে পারবো গল্প করতে পারব নিজের জ্ঞানকে আরো বাড়িয়ে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে পারবো। অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষা ক্যারিয়ারে কি কি ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় সেগুলো নিচে বর্ণিত দেওয়া হল-
- অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে।
- ইন্টারনেটে সহজে সবকিছু ঘরে বসে করার কারণে আমাদের দিন দিন অলসতা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
- খুব সহজেই অল্প সময়ের মধ্য সার্চ করে আমরা যেকোনো প্রশ্নের উত্তর পেয়ে থাকি এই কারণে আমাদের মেধা বিকাশ কম হয়।
- ইন্টারনেটে অনেক খারাপ কিছু অশ্লীলতা দেখা যায় যার কারণে অনেক খারাপ অভ্যাসে পরিণত হচ্ছে অনেকেই।
- শিশুদের মধ্য প্রভাব ফেলে ইন্টারনেট।
- সবকিছু ইন্টারনেটের মাধ্যমে হওয়ার কারণে ধীরে ধীরে গবেষণার মান কমে যাচ্ছে।
শিক্ষায় ইন্টারনেট ব্যবহারে উপকারিতা ও অপকারিতা
ইন্টারনেট বর্তমান সময়ে শিক্ষনীয় বিষয়টাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে আপনি বিশ্বের যেকোন প্রান্তে বসে থেকে সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি যেকোনো প্রান্ত থেকে বসে থেকে বই পড়তে পারবেন। এছাড়াও শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ক্লাস করতে পারছে। শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার ফলাফল খুব সহজেই ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানতে পারছে বা এরকম অনেক প্রশ্নের উত্তর অজানা তথ্য জানার জন্য অনিক অ্যাপ এপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলিতে আমরা সার্চ করে এসব প্রশ্নের উত্তর গুলো খুব সহজেই ঘরে বসে পেয়ে যাব।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ভর্তি ফরম করার নিয়ম
তবে এর কিছু অপকারিতা রয়েছে যেগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা অনলাইনে খুব সহজেই ক্লাস করে থাকেন কিন্তু অনেকেই রয়েছে আবার অনলাইনের প্রতি কোনো কারণ ছাড়াই বেশি আসক্ত যা স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ায় এবং শরীরের ক্ষতি হওয়ার কারন হতে পারে। শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া ছাড়াও ইন্টারনেটে গিয়ে ফেসবুক, ইউটিউব, গুগল এর মাধ্যম গুলো দিয়ে অনেকেই অনেক রকম ভিডিও দেখেন যার কারণে আমাদের মস্তিষ্ক লেখাপড়ার ক্ষেত্রে মনোযোগী কম হয়ে যায়।
বর্তমান সময়ে এসেও আমাদের দেশে অনেক জায়গা রয়েছে যেগুলিতে ইন্টারনেট আনান প্রদান সেবা খুবই দুর্বল। এজন্য যেই প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে ইন্টারনেট সংযোগ দুর্বল রয়েছে, সেখানকার স্টুডেন্টরা তাদের যেকোনো ভুল বা প্রশ্নের উত্তর জানতে পরবর্তী ক্লাস অবধি দেরি করতে হয়। এজন্য যে এলাকাগুলিতে ইন্টারনেট সার্ভিস ভালো সেখানকার ছাত্র-ছাত্রীর থেকে ইন্টারনেট সেবা দুর্বল হওয়া ছাত্র-ছাত্রীরা অনেক পিছিয়ে পড়ে যায়।
শিক্ষায় অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারে যেসব সমস্যা রয়েছে
বর্তমান সময়ে এসে ইন্টারনেটে এমন কিছু নাই যে সার্চ দিলে আসে না সেজন্য মানুষ অনেকটাই ডিজিটাল পদ্ধতি অবলম্বন করে শিক্ষা থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য সবকিছুই দিন দিন অনলাইন ভিত্তিক হয়ে যাচ্ছে। এখন আর মানুষকে কোন কিছু কড়া নিয়ে বেশিক্ষণ চিন্তা ভাবনা না করে অনলাইনে সার্চ করে আইডিয়া নিয়ে যে কোন কিছু করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ভর্তি ফরম করার নিয়ম
ইন্টারনেট থাকায় মানুষ বাইরে না গিয়ে ঘরে বসে সবকিছু করতে পারছে এবং জানতে পারছে। আগেকার সময়ের ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুলে যেত পায়ে হেঁটে এবং ক্লাস করত। ইন্টারনেট সেবা থাকায় এখনকার যুগে আর এসব করতে হয় না এর ফলে মানুষ হাঁটাচলা কম করে খেলাধুলা কম হয়ে যায় এবং শরীরের যে ব্যায়াম প্রয়োজন এসব থেকে বিরত থাকছে এর ফলে মানুষ দিন দিন অলস হয়ে যাচ্ছে।
শিক্ষায় অনলাইন লাইব্রেরী সেবা
ইন্টারনেট থেকে শিক্ষার্থীরা যেকোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে লাইব্রেরী সেবা নিতে পারবেন এবং যেকোনো বিষয় নিয়ে রিসার্চ করতে পারেন। শিক্ষার্থীরা অনলাইন লাইব্রেরী সেবার মাধ্যমে তারা তাদের যেকোনো অজানা জিনিস জানতে পারে বা যে কোন প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যায় খুব সহজে। শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রিতে লাইব্রেরী সেবা পেয়ে থাকে।
শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরি সেবা গ্রহণ করে নিজের জ্ঞানকে আরো বৃদ্ধি করে নিজের দক্ষতার উন্নত করতে পারছে। এছাড়াও কোন স্টুডেন্ট যদি পুরনো কোন ইতিহাস নিয়ে জানতে চাই বা রিচার্জ করতে চাই তাহলে ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন লাইব্রেরী সেবার মতো অনেক ওয়েবসাইট বা অ্যাপ রয়েছে সেগুলিতে গিয়ে খুব সহজেই জানতে পেরে যায়।
ইন্টারনেট থেকে আসক্তি মুক্তির উপায়
ইন্টারনেট থেকে আসক্তি মুক্তির উপায় পেতে ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন খেলাধুলা বা কাজের মধ্য নিয়োজিত থাকতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়মিত বেশি বেশি করে বই পড়ার অভ্যাস করতে হবে এবং অনলাইনে যেমন- facebook, youtube, whatsapp, instagram এর সবগুলোতে শিক্ষামূলক জিনিসগুলো বেশি ফলো করতে হবে এবং সেই থেকে আইডিয়া নিয়ে বই পড়া যেতে পারে।
ইন্টারনেট থেকে আসক্তি মুক্তি করতে নিজের পরিবারকে সময় দিন এবং বাকি সময় গুলো খেলাধুলা ব্যায়াম বা বই পড়তে হবে। ইন্টারনেটে কি কি খারাপ দিক রয়েছে এবং কি কি ভালো দিক রয়েছে এসব বাচ্চাদের সামনে তুলে ধরতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া ইন্টারনেট ব্যবহার না করাই ভালো এবং নিজের দৈনন্দ জীবনে যেসব কাজকর্ম রয়েছে সে সবে বেশি করে মনোযোগ দিতে হবে।
শিক্ষা সফরে ইন্টারনেটের ব্যবহার
আমাদের দেশে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সফরে নিয়ে যাওয়া হয়। অনেক ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় শিক্ষা সফরে যাওয়ার সময় লোকেশন নির্ধারণ করা যায় না। সে ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের গুগল ম্যাপ এর মাধ্যমে নির্ধারণ করা যায়। এছাড়াও আমরা শিক্ষা সফরে যাওয়ার আগে অনেক জায়গা নিয়ে রিসার্চ করে থাকি যে কোন জায়গা ভালো হবে এবং শিক্ষা সফরে কোথায় গেলে শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতার উন্নতি হবে, ঘুরাফিরা করার জন্য কেমন জায়গা এসব নিয়ে আমরা ইন্টারনেটে আগে থেকেই যাচাই করতে পারি।
লেখকের শেষ কথাঃ শিক্ষাই ইন্টারনেটের ব্যবহার অ্যাসাইনমেন্ট সম্পর্কে
শিক্ষায় ইন্টারনেটের ব্যবহার এসাইনমেন্ট সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্য উপরে বর্ণিত আলোচনা করেছি। এছাড়াও শিক্ষা ইন্টারনেটের কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি কিভাবে আপনি করছি কে নিজেকে শিক্ষায় দক্ষতা করে তুলবেন তা আশায় করছি জানতে পেরেছেন। শিক্ষায় অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহার করার অপকারিতা সম্পর্কেও বিস্তারিত আলোচনা করেছি। অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে যেসব ঝুঁকি বা ক্ষতি রয়েছে সেই বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন।
শিক্ষায় অনলাইন লাইব্রেরী সেবা কিভাবে নিবেন তা নিয়েও বিস্তারিত উপরে বর্ণিত আলোচনা করেছি। এছাড়াও শিক্ষা সফরে ইন্টারনেট ব্যবহারের সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আশা করছি ব্লকটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন। নিয়মিত এরকম ব্লগ বা কনটেন্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

.webp)
.webp)
ট্রিপজয়'প্যালসের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url